Skip to content

রুটি খাওয়ার উপকারিতা: ওজন কমানোর সহজ ও স্বাস্থ্যকর উপায়

ওজন কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই মনে করেন যে, ওজন কমানোর জন্য খাবার কমাতে হবে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সঠিক খাবার নির্বাচন করাই মূল বিষয়। রুটি একটি পুষ্টিকর ও সহজলভ্য খাদ্য, যা ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সহায়ক হতে পারে। বিশেষ করে, গমের রুটি সঠিকভাবে খেলে তা শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে এবং দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই আর্টিকেলে আমরা রুটি খাওয়ার উপকারিতা, পুষ্টিগুণ এবং এটি কীভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।

 

রুটির পুষ্টিগুণ

রুটি আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি মূলত গম, ময়দা বা আটা দিয়ে তৈরি হয় এবং সহজেই হজমযোগ্য ও পুষ্টিকর খাবার হিসেবে পরিচিত। চলুন জেনে নিই রুটির পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা।

রুটির পুষ্টিগুণ (প্রতি ১০০ গ্রাম আটার রুটিতে)

  • ক্যালরি: ২৬৪ ক্যালরি
  • প্রোটিন: ৮-৯ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট: ৪৫-৫০ গ্রাম
  • ফাইবার: ৬-৭ গ্রাম
  • ফ্যাট: ১-২ গ্রাম
  • ভিটামিন ও খনিজ: বি-কমপ্লেক্স (বি১, বি২, বি৩, বি৬), আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও জিঙ্ক।

 

রুটি খাওয়ার উপকারিতা

রুটি আমাদের খাবারের অন্যতম প্রধান উপাদান, বিশেষত উপমহাদেশীয় অঞ্চলে এটি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। এটি সাধারণত গমের আটা দিয়ে তৈরি হয় এবং স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে জনপ্রিয়। রুটি খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে, যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

১. পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ

রুটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। এটি শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।

২. হজমশক্তি বৃদ্ধি করে

রুটিতে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। এটি অন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এবং পরিপাকতন্ত্রকে সচল রাখে।

৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য রুটি একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। বিশেষ করে ময়দার বদলে আটা বা গমের রুটি খেলে এতে থাকা ফাইবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে এবং অপ্রয়োজনীয় ক্যালোরি গ্রহণের হার কমায়।

৪. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

সম্পূর্ণ গমের রুটি বা আটার রুটি লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) যুক্ত হওয়ায় এটি ধীরে ধীরে গ্লুকোজ নিঃসরণ করে, যা রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

৫. হার্টের জন্য উপকারী

আটা বা গমের রুটিতে থাকা ফাইবার ও স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, ফলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে।

৬. শক্তি জোগায়

রুটিতে থাকা জটিল কার্বোহাইড্রেট ধীরে ধীরে শক্তি সরবরাহ করে, যা শরীরকে দীর্ঘ সময় কর্মক্ষম রাখে। বিশেষ করে যারা নিয়মিত পরিশ্রম বা ব্যায়াম করেন, তাদের জন্য রুটি ভালো শক্তির উৎস।

৭. ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী

রুটিতে থাকা ভিটামিন বি, আয়রন ও জিঙ্ক ত্বক ও চুলের পুষ্টি জোগায়। এটি ত্বক উজ্জ্বল ও চুল মজবুত রাখতে সাহায্য করে।

৮. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

গমের রুটিতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা দেয়।

রুটি কীভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে?

ওজন কমানোর জন্য সঠিক খাদ্য নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রুটি, বিশেষ করে গমের আটা বা সম্পূর্ণ গমের (whole wheat) রুটি, ওজন কমাতে সহায়ক হতে পারে। এটি কম ক্যালোরিযুক্ত, উচ্চ ফাইবারসমৃদ্ধ, এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। আসুন জেনে নিই কীভাবে রুটি ওজন কমাতে সাহায্য করে—

১. ফাইবারসমৃদ্ধ হওয়ায় ক্ষুধা কমায়

রুটিতে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে, যা হজম ধীরে করে এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে। ফলে কম ক্ষুধা লাগে এবং অপ্রয়োজনীয় স্ন্যাকস খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়। এতে ক্যালোরি গ্রহণ স্বাভাবিকভাবেই কমে যায়, যা ওজন কমানোর জন্য উপকারী।

২. কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার

একটি গড়পড়তা রুটিতে (৩০-৩৫ গ্রাম) প্রায় ৭০-৮০ ক্যালোরি থাকে, যা ভাতের তুলনায় কম। যারা ওজন কমাতে চান, তারা রুটিকে খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন, কারণ এটি অতিরিক্ত ক্যালোরি যোগ না করেই পর্যাপ্ত শক্তি দেয়।

৩. গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) কম হওয়ায় শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে

গমের আটার রুটির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যার অর্থ এটি ধীরে ধীরে গ্লুকোজ নিঃসরণ করে এবং রক্তে শর্করার স্তর দ্রুত বাড়তে দেয় না। এর ফলে ইনসুলিন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং ফ্যাট জমার হার কমে যায়, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৪. কার্বোহাইড্রেটের ভালো উৎস

ওজন কমানোর জন্য পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট (যেমন ময়দার তৈরি খাবার বা প্রসেসড ফুড) এড়ানো জরুরি। তবে সম্পূর্ণ গমের রুটি জটিল কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ, যা ধীরে ধীরে শক্তি সরবরাহ করে এবং ফ্যাট জমতে দেয় না।

৫. বিপাক হার (Metabolism) বৃদ্ধি করে

রুটিতে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে এবং মেটাবলিজম বাড়ায়। একটি ভালো বিপাক হার থাকা মানে শরীরে ফ্যাট দ্রুত পোড়ে, যা ওজন কমাতে সহায়তা করে।

৬. হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

ওজন কমানোর জন্য সঠিক হজম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রুটির ফাইবার হজমে সহায়তা করে, অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ফলে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যায়, যা ওজন কমানোর জন্য সহায়ক।

৭. প্রোটিনের ভালো উৎস

রুটিতে সামান্য পরিমাণে প্রোটিন থাকে, যা পেশি গঠনে সাহায্য করে এবং ফ্যাট বার্ন করতে সহায়ক। পেশির পরিমাণ যত বেশি হবে, ক্যালোরি পোড়ানোর হারও তত বেশি হবে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

৮. ভাতের তুলনায় ভালো বিকল্প

ওজন কমানোর জন্য অনেকেই ভাতের পরিবর্তে রুটি খান। কারণ রুটিতে ভাতের তুলনায় কম স্টার্চ থাকে এবং এটি ধীরে ধীরে হজম হয়। ফলে রক্তে শর্করার ওঠানামা কম হয় এবং ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে থাকে, যা ফ্যাট জমতে বাধা দেয়।

কোন ধরনের রুটি ওজন কমাতে বেশি কার্যকর?

সম্পূর্ণ গমের রুটি (Whole Wheat Roti) – উচ্চ ফাইবার এবং কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত।
মাল্টিগ্রেইন রুটি (Multigrain Roti) – বিভিন্ন শস্যের মিশ্রণ থাকায় পুষ্টিগুণ বেশি এবং ওজন কমাতে সহায়ক।
ওটস রুটি (Oats Roti) – বেশি প্রোটিন ও ফাইবার থাকে, যা ক্ষুধা কমায়।
বাজরা বা জোয়ারের রুটি – গ্লুটেনমুক্ত এবং উচ্চ ফাইবারসমৃদ্ধ, যা ওজন কমাতে সহায়ক।

রুটি খাওয়ার সঠিক উপায়

ওজন কমাতে হলে শুধু রুটি খাওয়াই যথেষ্ট নয়, এটি সঠিকভাবে খাওয়াও গুরুত্বপূর্ণ।

১. ময়দার পরিবর্তে গমের রুটি খান

ময়দার রুটি হজমে ধীর এবং উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত হওয়ায় রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই সম্পূর্ণ গমের রুটি বেছে নেওয়া ভালো।

২. সবজির সাথে রুটি খান

রুটি খাওয়ার সময় প্রচুর সবজি, সালাদ এবং কম ক্যালোরিযুক্ত তরকারি খান। এটি ফাইবার ও পুষ্টি সরবরাহ করে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৩. ভাজা বা ঘি মিশ্রিত রুটি এড়িয়ে চলুন

পরোটা বা ঘি রুটি অতিরিক্ত ক্যালোরিযুক্ত হয়, যা ওজন কমানোর পরিবর্তে বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই শুকনো রুটি বা আটার রুটি খাওয়াই ভালো।

৪. রাতে বেশি রুটি না খাওয়া ভালো

রাতের বেলায় বিপাকক্রিয়া ধীর হয়ে যায়, তাই রাতে কম কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করাই ভালো। চাইলে রাতের খাবারে ১-২টি রুটি খেতে পারেন, তবে তার সঙ্গে প্রোটিন ও সবজি থাকতে হবে।

 

রুটি বনাম অন্যান্য খাবার: কোনটি ভালো

খাদ্য ক্যালোরি (১০০ গ্রাম) ফাইবার প্রোটিন গ্লাইসেমিক ইনডেক্স
গমের রুটি ২৪৩ ক্যালোরি ৪ গ্রাম ৮ গ্রাম ৪৫-৫৫
ময়দার রুটি ৩৪০ ক্যালোরি ২ গ্রাম ৬ গ্রাম ৭০+
ভাত ১৩০ ক্যালোরি ০.৪ গ্রাম ২.৭ গ্রাম ৭৩
ব্রাউন রাইস ১১২ ক্যালোরি ১.৮ গ্রাম ২.৫ গ্রাম ৫০

উপরের তুলনাটি থেকে দেখা যায়, গমের রুটি তুলনামূলকভাবে ভালো বিকল্প, কারণ এতে ফাইবার ও প্রোটিন বেশি এবং গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম।

 

ওজন কমানোর জন্য রুটি একটি চমৎকার ও স্বাস্থ্যকর খাবার হতে পারে, তবে তা অবশ্যই সঠিক উপায়ে খেতে হবে। গমের রুটি উচ্চ ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে, বিপাকক্রিয়া উন্নত করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে ওজন কমানোর জন্য শুধুমাত্র রুটির উপর নির্ভরশীল না থেকে, সুষম খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়ামের গুরুত্বও সমানভাবে বিবেচনা করা উচিত। সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনধারা অনুসরণ করলে সহজেই কাঙ্ক্ষিত ওজন অর্জন করা সম্ভব।

……………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

 

FAQ (সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর)

১. ওজন কমানোর জন্য রুটি ভালো নাকি ভাত?

উত্তর: রুটি ভাতের তুলনায় কম ক্যালোরিযুক্ত এবং উচ্চ ফাইবারসমৃদ্ধ, যা হজমে সহায়তা করে এবং ক্ষুধা কমায়। বিশেষ করে সম্পূর্ণ গমের রুটি ভাতের চেয়ে ভালো বিকল্প হতে পারে।

২. দিনে কতটি রুটি খাওয়া উচিত ওজন কমাতে?

উত্তর: সাধারণত এক বেলায় ১-২টি রুটি খাওয়া যথেষ্ট, তবে এটি নির্ভর করে ব্যক্তির দৈনিক ক্যালোরি চাহিদা, বয়স এবং শারীরিক কার্যক্রমের ওপর।

৩. কী ধরনের রুটি ওজন কমাতে সবচেয়ে উপকারী?

উত্তর:
সম্পূর্ণ গমের রুটি (Whole Wheat Roti) – বেশি ফাইবার ও কম ক্যালোরিযুক্ত।
মাল্টিগ্রেইন রুটি (Multigrain Roti) – বিভিন্ন শস্যের মিশ্রণে তৈরি, যা পুষ্টিকর।
ওটস রুটি (Oats Roti) – উচ্চ ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ।
বাজরা বা জোয়ারের রুটি – গ্লুটেনমুক্ত ও ফাইবার সমৃদ্ধ, যা ফ্যাট বার্ন করতে সাহায্য করে।

৪. রাতে রুটি খেলে ওজন কমে নাকি বাড়ে?

উত্তর: রাতে হালকা খাবার খাওয়া ভালো, তাই গমের রুটি খাওয়া নিরাপদ এবং উপকারী। তবে পরিমাণ অনুযায়ী খাওয়া দরকার এবং রুটির সাথে ভাজাপোড়া বা অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভালো।

৫. ময়দার রুটি কি ওজন কমাতে সহায়ক?

উত্তর: না, ময়দার রুটি ফাইবার কম এবং গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি, যা রক্তে শর্করার স্তর দ্রুত বাড়িয়ে দেয় এবং ওজন কমানোর জন্য ভালো নয়।

৬. রুটি কি পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে?

উত্তর: হ্যাঁ, সম্পূর্ণ গমের রুটি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে, ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণ করে এবং ফ্যাট জমা প্রতিরোধ করে, যা পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করে।

৭. রুটির সাথে কী খেলে ওজন কমাতে সুবিধা হবে?

উত্তর:
সবজি ও সালাদ – ফাইবার বাড়িয়ে ক্ষুধা কমায়।
প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার (ডাল, চিকেন, মাছ, ডিম, পনির) – পেশি গঠনে সাহায্য করে।
টক দই – প্রোবায়োটিক থাকায় হজমশক্তি ভালো রাখে।
ভাজাপোড়া, অতিরিক্ত মাখন বা চিনি যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

৮. কীভাবে রুটি খেলে দ্রুত ওজন কমবে?

উত্তর:
ময়দার পরিবর্তে সম্পূর্ণ গমের রুটি খান।
ভাতের পরিবর্তে দিনে এক বা দুইবার রুটি খান।
প্রোটিন ও ফাইবারসমৃদ্ধ খাবারের সাথে রুটি খান।
প্রতিদিন ব্যায়াম ও হাঁটাহাঁটি করুন।
পরিমাণমতো খাবার গ্রহণ করুন, অতিরিক্ত রুটি খাবেন না।

No comment yet, add your voice below!


Add a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *