Skip to content

গরমে তালের শাঁস কেন খাবেন : জেনে নিন দারুণ উপকারিতা

প্রকৃতির অনন্য দান তাল ফল—আর এই তালের ভিতরের জেলি জাতীয় অংশটিই হলো ‘তালের শাঁস’। গ্রীষ্মকালে তীব্র রোদের মধ্যে তালের শাঁস যেন এক প্রশান্তির উৎস। শুধু স্বাদেই নয়, এর স্বাস্থ্যগুণও অনন্য। গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখা, হজমশক্তি বাড়ানো, ত্বক উজ্জ্বল করা—এসব ছাড়াও আরও বহু উপকারিতা রয়েছে তালের শাঁসের। আজকের এই প্রবন্ধে আমরা জানব কেন গরমে নিয়মিত তালের শাঁস খাওয়া উচিত এবং এটি শরীরের কী কী উপকার করে।

তালের শাঁস কী:

তাল গাছের ফল সাধারণত গ্রীষ্মকালে পাওয়া যায়। পাকা তালের ভিতরে থাকে জেলির মতো নরম ও স্বচ্ছ অংশ, যাকে আমরা তালের শাঁস বলি। এটি খেতে মিষ্টি ও ঠান্ডা স্বাদের, শরীরে তাৎক্ষণিক ঠান্ডা ভাব আনে। তালের শাঁস ভিটামিন, মিনারেলস, ফাইবার ও প্রাকৃতিক জলীয় উপাদানে ভরপুর।

গরমে তালের শাঁস খাওয়ার উপকারিতা:

১. শরীর ঠান্ডা রাখে

গ্রীষ্মকালে অতিরিক্ত গরমের কারণে শরীরে উত্তাপ বৃদ্ধি পায়। তালের শাঁস প্রাকৃতিক কুল্যান্ট হিসেবে কাজ করে। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

২. ডিহাইড্রেশন রোধ করে

তালের শাঁসে থাকা জলীয় উপাদান শরীরে পানির ঘাটতি পূরণে সাহায্য করে। এটি ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখে, যা অতিরিক্ত ঘামে খোয়া যাওয়া খনিজ পদার্থ পূরণে কার্যকর।

৩. হজমশক্তি বৃদ্ধি করে

তালের শাঁস প্রাকৃতিক ফাইবারে সমৃদ্ধ। এটি অন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। নিয়মিত খেলে হজমশক্তি বাড়ে।

৪. ত্বকের জন্য উপকারী

তালের শাঁস অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, ব্রণ ও ত্বকের রুক্ষতা দূর করে। তালের শাঁস পেস্ট করে ত্বকে লাগালে স্কিন রিফ্রেশ হয়।

৫. প্রাকৃতিক এনার্জি বুস্টার

গরমে অনেক সময় দুর্বলতা, ক্লান্তি ও অলসতা এসে যায়। তালের শাঁস প্রাকৃতিক চিনি ও মিনারেলে সমৃদ্ধ হওয়ায় তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়। যারা বাইরে কাজ করেন, তাদের জন্য এটি উপযুক্ত ফল।

৬. ডায়াবেটিস রোগীর জন্য ভালো

তালের শাঁসে প্রাকৃতিক চিনির পরিমাণ খুব কম এবং গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হওয়ায় এটি নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপযোগী। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৭. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে

তালের শাঁসে রয়েছে ভিটামিন A, B ও C, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

৮. কিডনি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে

তালের শাঁসে থাকা জলীয় উপাদান ও মিনারেল কিডনি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এটি প্রস্রাব পরিষ্কার রাখে ও ইউরিন ইনফেকশন প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।

৯. গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী

প্রাকৃতিক ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও জলীয় উপাদানে সমৃদ্ধ তালের শাঁস গর্ভবতী নারীদের জন্য পুষ্টিকর ও উপকারী। এটি হজমশক্তি বাড়াতে এবং গরমে ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।

তালের শাঁসে যে পুষ্টিগুণ থাকে:

উপাদান পরিমাণ (প্রতি ১০০ গ্রাম)
পানি ৮৭%
ফাইবার ১.৫ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট ১০-১২ গ্রাম
প্রোটিন ০.৫ গ্রাম
ক্যালসিয়াম ২৭ মিলিগ্রাম
ভিটামিন B ও C পর্যাপ্ত
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপস্থিত

তালের শাঁস সংগ্রহের উপায়:

সঠিক ফল নির্বাচন করুন

তাল ফল পাকলে তালের শাঁস আর থাকে না; তখন তা শক্ত ও আঁশযুক্ত হয়। তাই শাঁস খাওয়ার জন্য আধাপাকা বা একটু কম পাকা তাল সংগ্রহ করতে হবে, যেটি বাইরের দিকে সবুজাভ-হালকা বাদামি এবং ওজনে ভারী।

  1. ফলটি ধুয়ে নিন:
    তাল গাছ থেকে সংগ্রহ করার পর, ভালোভাবে ধুয়ে নিলে বাইরের ধুলা ও ময়লা দূর হয়।

  2. কেটে শাঁস বের করা:
    একটি বড় ও ধারালো ছুরি ব্যবহার করে তাল ফলটি উপরের অংশ থেকে কেটে তিন ভাগ করে নিতে হয়। প্রতিটি ভাগে একটি করে জেলির মতো শাঁস থাকে। শাঁসগুলো খুব সাবধানে বের করে নিতে হয় যেন তা ফেটে না যায়।

  3. চামড়া ছাড়িয়ে ফেলা:
    প্রতিটি শাঁস একটি পাতলা আবরণে ঢাকা থাকে। ওই আবরণটি সাবধানে হাত দিয়ে বা ছুরি দিয়ে তুলে নিলে ভিতরের স্বচ্ছ, নরম জেলি পাওয়া যায়—এটাই খাওয়ার উপযোগী অংশ।

তালের শাঁস খাওয়ার সঠিক উপায়
  1. সরাসরি খাওয়া:
    পরিষ্কার শাঁস ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে সরাসরি খাওয়া যায়। এর জেলির মতো গঠন এবং মিষ্টি স্বাদ গরমকালে প্রশান্তি এনে দেয়।

  2. ঠান্ডা করে খাওয়া (রেফ্রিজারেটরে রেখে):
    শাঁসগুলো কিছুক্ষণ ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে খাওয়া যায়। গরমকালে এটি একটি দারুণ প্রাকৃতিক কুলার হিসেবে কাজ করে।

  3. দুধ বা নারকেল দুধের সঙ্গে:
    শাঁস কেটে নারকেল দুধ, চিনি ও বরফের সঙ্গে পরিবেশন করলে এটি ‘তালের পায়েস’ বা ‘তাল শাঁস ডেজার্ট’ হিসেবে উপভোগ করা যায়।

  4. চিড়া, দুধ ও শাঁস মিশিয়ে:
    পান্তা চিড়ার মতো চিড়া, ঠান্ডা দুধ, চিনি ও তালের শাঁস একসাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়—এটি গ্রামবাংলার একটি প্রাচীন খাদ্য ঐতিহ্য।

খাওয়ার সময় যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে
    • অপরিণত তাল খেলে গলা চুলকাতে পারে, কারণ এতে ট্যানিন জাতীয় উপাদান থাকে। তাই শাঁস একবার ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া উত্তম।

    • শাঁস বেশি পাকা হয়ে গেলে তা খাওয়া অনুচিত, কারণ তখন সেটি গন্ধযুক্ত ও শক্ত হয়ে যায়।

    • ফেটে যাওয়া বা কালচে শাঁস না খাওয়াই ভালো, কারণ তা পচে থাকতে পারে।

    • বাচ্চাদের খাওয়ানোর সময় সাবধানতা প্রয়োজন, কারণ পুরো শাঁসটি একটু পিচ্ছিল হয়, গলায় আটকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।

যেসব ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করবেন:

  • অতিরিক্ত খেলে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে পেট ফাঁপা বা হালকা ডায়রিয়া হতে পারে।
  • ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় খাবেন।
  • পাকা তাল বেশি পুরনো হলে তা থেকে অ্যালার্জি বা অস্বস্তি হতে পারে। তাই সতেজ শাঁস নির্বাচন করুন।

তালের শাঁস দিয়ে ঘরোয়া রেসিপি:

১. তালের শাঁসের শরবত

উপকরণ: তালের শাঁস, ঠান্ডা পানি, চিনি/মৌরি, সামান্য লবণ

পদ্ধতি: সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে ব্লেন্ড করে ঠান্ডা করে পরিবেশন করুন।

২. তালের পুডিং

উপকরণ: তালের শাঁস, দুধ, কর্নফ্লাওয়ার, চিনি, এলাচ গুঁড়া

পদ্ধতি: উপকরণগুলো একসাথে চুলায় জ্বাল দিয়ে ঘন করে নিন। তারপর ফ্রিজে রেখে পরিবেশন করুন।

 

তালের শাঁসের স্বাস্থ্য উপকারিতা নিয়ে অনেক পুষ্টিবিদ ও আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতামত:

১. পুষ্টিবিদদের মতে (Nutritionists’ Perspective):

ডা. রুকসানা হক (ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ):

“তালের শাঁসে প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইট ও জলীয় উপাদান থাকার কারণে এটি গ্রীষ্মকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে অত্যন্ত উপযোগী। নিয়মিত খেলে ডিহাইড্রেশন ও ক্লান্তির সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।”

ড. মিঠুন সাহা (ডায়েটিশিয়ান, এভারকেয়ার হাসপাতাল):

“এটি একটি লো-ক্যালোরি খাবার হওয়ায় যারা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাদের জন্যও ভালো। এর মধ্যে থাকা ফাইবার হজমে সহায়তা করে।”

২. আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে (Ayurveda Experts’ Insight):

আচার্য দেবব্রত চ্যাটার্জী (আয়ুর্বেদ চিকিৎসক, কলকাতা):

“তালের শাঁস আয়ুর্বেদ মতে ‘Sheetal’ প্রকৃতির অর্থাৎ ঠান্ডা-ধর্মী। এটি ‘পিত্ত’ দোষ কমায় ও শরীরকে শীতল রাখে। তালের শাঁস হজমে সহায়তা করে এবং ত্বক উজ্জ্বল রাখে, তাই গ্রীষ্মে এটি একটি ঔষধি ফল বলা যায়।”

৩. আধুনিক চিকিৎসা গবেষণায় (Medical Research & Science):
  • ভারত সরকারের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নিউট্রিশন (NIN) এর একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী,

    “তালের শাঁস অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেলে সমৃদ্ধ, যা শরীরের কোষে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়। এতে রয়েছে ভিটামিন B কমপ্লেক্স, যা স্নায়ুতন্ত্র ও হজমে সহায়ক।”

  • Journal of Natural Remedies-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়:

    “Palm fruit endosperm (তালের শাঁস) contains galactomannan and mucilage which are beneficial for gut health and cooling the body.”

৪. ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞদের মন্তব্য:

ডা. ফারহানা ইয়াসমিন (এন্ডোক্রিনোলজিস্ট):

“তালের শাঁসে প্রাকৃতিক চিনির পরিমাণ কম এবং গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও তুলনামূলকভাবে কম। ফলে, সীমিত পরিমাণে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতে পারেন।”

৫. শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য মতামত:

ডা. লিপি রহমান (গাইনি বিশেষজ্ঞ):

“গর্ভবতী মায়েদের গরমে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তালের শাঁসে থাকা জলীয় উপাদান ও প্রাকৃতিক মিনারেল এই ক্লান্তি দূর করে ও হজমশক্তি বাড়ায়। তবে খাওয়ার পর যেকোনো অস্বস্তি দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।”

 

গরমে শরীর সুস্থ ও সতেজ রাখতে প্রাকৃতিক কোনো বিকল্প চাইলে তালের শাঁস হতে পারে সেরা পছন্দ। এটি যেমন সুস্বাদু, তেমনি পুষ্টিকর ও শরীরের জন্য উপকারী। গ্রীষ্মকালে তালের শাঁস নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখলে হিট স্ট্রোক, পানিশূন্যতা ও ক্লান্তির মতো সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। তাই আজ থেকেই এই প্রাকৃতিক সুপারফুডটিকে নিজের ডায়েটে যুক্ত করুন।

………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………….

গরমে তালের শাঁস খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে – FAQ

১. গরমে তালের শাঁস খাওয়া কি সত্যিই উপকারী?

উত্তর: হ্যাঁ, তালের শাঁস শরীর ঠান্ডা রাখে, পানিশূন্যতা রোধ করে, হজমে সহায়তা করে এবং গরমকালীন ক্লান্তি দূর করে। এটি প্রাকৃতিকভাবে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

২. প্রতিদিন কতটুকু তালের শাঁস খাওয়া নিরাপদ?

উত্তর: একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক দিনে ২–৩টি তালের শাঁস খেতে পারেন। অতিরিক্ত খেলে পেট ফাঁপা বা হালকা ডায়রিয়া হতে পারে।

৩. তালের শাঁস কি শিশুদের খাওয়ানো যাবে?

উত্তর: হ্যাঁ, এক বছরের বেশি বয়সী শিশুদের ছোট পরিমাণে খাওয়ানো যেতে পারে। তবে প্রথমবার খাওয়ানোর সময় অ্যালার্জির লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করা উচিত।

৪. ডায়াবেটিস রোগীরা কি তালের শাঁস খেতে পারবেন?

উত্তর: তালের শাঁসে প্রাকৃতিক চিনির মাত্রা কম, তবে ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত।

৫. গর্ভবতী নারীদের জন্য কি তালের শাঁস উপকারী?

উত্তর: হ্যাঁ, তালের শাঁসে থাকা মিনারেল ও ফাইবার গর্ভাবস্থায় হজম ও ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে। তবে প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ খাওয়া উচিত এবং সন্দেহ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।

৬. তালের শাঁস কি ওজন কমাতে সাহায্য করে?

উত্তর: তালের শাঁস কম ক্যালোরিযুক্ত ও ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরাট রাখতে সাহায্য করে, ফলে অতিরিক্ত খাওয়া কমে যায়। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

৭. তালের শাঁস খেলে কি গ্যাস্ট্রিক বা পেটের সমস্যা হয়?

উত্তর: অধিক পরিমাণে খেলে কিছু মানুষের গ্যাস্ট্রিক বা পেট ফাঁপা হতে পারে। তবে পরিমিত খেলে সাধারণত সমস্যা হয় না।

৮. তালের শাঁস কিভাবে সংরক্ষণ করবেন?

উত্তর: তালের শাঁস ফ্রিজে রেখে ২-৩ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়। তবে সতেজ অবস্থায় খাওয়াই সবচেয়ে ভালো।

৯. তালের শাঁস খাওয়ার সেরা সময় কখন?

উত্তর: সকাল বা বিকেলে, খালি পেটে বা হালকা স্ন্যাকস হিসেবে খাওয়া সবচেয়ে উপকারী। এতে হজম ভালো হয় এবং তাৎক্ষণিক শক্তি মেলে।

১০. তালের শাঁসে কী কী পুষ্টিগুণ থাকে?

উত্তর: তালের শাঁসে পানি, ফাইবার, প্রাকৃতিক চিনি, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন B ও C, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রমে সহায়তা করে।

No comment yet, add your voice below!


Add a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *