Skip to content

Absence Seizure

Absence seizures(অ্যাবসেন্স সিজার) cause brief, sudden lapses in awareness. They are more common in children than in adults.

During an absence seizure, a person may stare blankly for a few seconds before quickly regaining awareness. These seizures usually do not cause physical harm. However, injuries may occur if the person is engaged in activities like driving or cycling when a seizure happens.

Absence seizures can often be controlled with antiseizure medications. Some children who experience them may also develop other types of seizures, such as generalized tonic-clonic seizures or myoclonic seizures. Many children outgrow absence seizures by their teenage years.

 

Bangla Version

অনুপস্থিতি খিঁচুনি মস্তিষ্কের স্বল্প সময়ের জন্য আচমকা অসচেতনতা সৃষ্টি করে। এটি শিশুদের মধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বেশি দেখা যায়।

এই খিঁচুনি চলাকালীন, আক্রান্ত ব্যক্তি কয়েক সেকেন্ডের জন্য ফাঁকা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে পারে এবং পরে দ্রুত সচেতনতা ফিরে পায়। সাধারণত এটি শারীরিক ক্ষতি করে না, তবে যদি কেউ এই সময়ে গাড়ি চালানো বা সাইকেল চালানোর মতো কাজ করে, তাহলে আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে।

অনুপস্থিতি খিঁচুনি সাধারণত অ্যান্টি-সিজার ওষুধের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিছু শিশু এই সমস্যার পাশাপাশি অন্যান্য ধরণের খিঁচুনিও অনুভব করতে পারে, যেমন জেনারেলাইজড টনিক-ক্লোনিক বা মায়োক্লোনিক খিঁচুনি। তবে অনেক শিশু কিশোর বয়সে পৌঁছানোর পর এটি অতিক্রম করে।

A simple absence seizure leads to a sudden vacant stare, which can be mistaken for a brief lapse in attention. These seizures typically last about 10 seconds but may extend up to 30 seconds. Afterward, there is no confusion, headache, or drowsiness.

Symptoms of Absence Seizures

  • Sudden pause in activity without falling
  • Lip smacking
  • Eyelid fluttering
  • Chewing motions
  • Finger rubbing
  • Small movements of both hands

Usually, there is no memory of the event. However, if the seizure lasts longer, the person might realize they have missed some time. Some individuals experience multiple episodes daily, which can disrupt school and daily activities.

Children may have absence seizures for a long time before adults notice them. Since these episodes are brief, they often go unnoticed. A child’s difficulty in learning may be the first sign of the condition. Teachers might observe that the child appears inattentive or frequently daydreams.

When to See a Doctor

Consult a pediatrician if:

  • You suspect your child is having seizures.
  • Your child has epilepsy but begins experiencing new types of seizures.
  • Seizures persist despite taking prescribed medication.

Seek emergency medical help (call 911 or local emergency services) if:

  • Automatic behaviors (such as eating or moving without awareness) last for minutes to hours, or if confusion persists. This could indicate a serious condition called status epilepticus.
  • A seizure lasts longer than five minutes.

Causes of Absence Seizures

Absence seizures are usually linked to genetic factors.

Seizures occur due to sudden bursts of electrical impulses in the brain’s nerve cells (neurons). These neurons typically send electrical and chemical signals across connections known as synapses.

In individuals with seizures, normal brain activity is disrupted. During an absence seizure, electrical signals repeat in a three-second rhythmic pattern. Changes in neurotransmitter levels—the chemical messengers responsible for nerve cell communication—may also contribute to seizure activity.

Bangla Version:

সাধারণ অ্যাবসেন্স সিজার হলে হঠাৎ এক ধরনের ফাঁকা দৃষ্টিভঙ্গি দেখা যায়, যা অল্প সময়ের মনোযোগের অভাব বলে মনে হতে পারে। সাধারণত, এই সিজার প্রায় ১০ সেকেন্ড স্থায়ী হয়, তবে এটি ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত চলতে পারে। সিজারের পর কোনো বিভ্রান্তি, মাথাব্যথা বা ক্লান্তি দেখা যায় না।

অ্যাবসেন্স সিজারের লক্ষণ

  • হঠাৎ কোনো কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়া, তবে পড়ে না যাওয়া
  • ঠোঁট নাড়ানো
  • চোখের পাপড়ি দ্রুত ফড়ফড় করা
  • চিবানোর মতো অঙ্গভঙ্গি করা
  • আঙুল ঘষা
  • উভয় হাতের সামান্য নড়াচড়া

সাধারণত, ব্যক্তি এই ঘটনার কোনো স্মৃতি মনে রাখতে পারেন না। তবে, যদি সিজার বেশি সময় ধরে চলে, তাহলে সে উপলব্ধি করতে পারে যে কিছু সময় হারিয়ে গেছে। কিছু মানুষ প্রতিদিন অনেকবার এই সিজার অনুভব করে, যা স্কুল বা দৈনন্দিন কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।

শিশুরা দীর্ঘদিন ধরে অ্যাবসেন্স সিজারে ভুগতে পারে, তবে প্রাপ্তবয়স্করা তা টের নাও পেতে পারেন। যেহেতু এই সিজার খুবই সংক্ষিপ্ত, তাই অনেক সময় তা চোখে পড়ে না। শিশুর শেখার দক্ষতা হ্রাস পাওয়াই হতে পারে প্রথম লক্ষণ। শিক্ষকরা লক্ষ্য করতে পারেন যে শিশু মনোযোগ দিতে পারছে না বা প্রায়ই দিবাস্বপ্ন দেখছে।

কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন

একজন শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন যদি:

  • আপনি মনে করেন যে আপনার শিশু সিজারে আক্রান্ত হচ্ছে।
  • আপনার শিশুর মৃগী থাকলেও নতুন ধরনের সিজার দেখা যাচ্ছে।
  • সঠিক ওষুধ গ্রহণের পরও সিজার বন্ধ হচ্ছে না।

জরুরি চিকিৎসা সহায়তা নিন (৯১১ বা স্থানীয় জরুরি পরিষেবায় কল করুন) যদি:

  • স্বয়ংক্রিয় আচরণ (যেমন খাওয়া বা না জেনেই হাঁটা) কয়েক মিনিট থেকে ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে বা দীর্ঘ সময় বিভ্রান্তি দেখা দেয়। এটি স্ট্যাটাস এপিলেপটিকাস নামক গুরুতর অবস্থা নির্দেশ করতে পারে।
  • কোনো সিজার পাঁচ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়।

অ্যাবসেন্স সিজারের কারণ

অ্যাবসেন্স সিজার সাধারণত বংশগত কারণে হয়ে থাকে।

সিজার ঘটে যখন মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ (নিউরন) থেকে হঠাৎ করে বিদ্যুৎ তরঙ্গের বিস্ফোরণ ঘটে। সাধারণত, নিউরন একে অপরের সঙ্গে বৈদ্যুতিক ও রাসায়নিক সংকেতের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে।

যাদের সিজার হয়, তাদের মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বৈদ্যুতিক ক্রিয়াকলাপ ব্যাহত হয়। অ্যাবসেন্স সিজারের সময়, মস্তিষ্কে তিন সেকেন্ডের পুনরাবৃত্তিমূলক সংকেত তৈরি হয়। এছাড়া, নিউরোট্রান্সমিটার নামে পরিচিত রাসায়নিক বার্তাবাহকের মাত্রা পরিবর্তিত হলে এটি সিজারের কারণ হতে পারে।